ইংরেজির ফাউন্ডেশন মজবুত করার বই (প্যাকেজ)

Very helpfully ❤️

আসসালামু আলাইকুম।
স্যার, আমি কাওখালী, পিরোজপুর থেকে বলছি।
আমি একজন ছাত্র। আমরা কয়েকজন ছাত্র মিলে একটি প্রাইভেট ইন্সটিটিউশন পরিচালনা করি। আমাদের প্রোগ্রাম হচ্ছে হিফজ। পাশাপাশি আমরা বাংলা দিয়ে আরবি ও ইংরেজি ভাষা শেখাই।
স্যার, সমাজের বর্তমান অবস্থা হলো যে সব লেকচারার, শিক্ষকরা সবাই ছাত্রদের এইটাই শেখাচ্ছেন যে ইংরেজির বেসিক হলো গ্রামার। আর তার ফলে সব ছাত্ররাই গ্রামারের পেছনে দৌড়াচ্ছে। শুধু মাস নয়, বছর পর বছর দৌড়াচ্ছে। আর যেটা ফলাফল আসছে, তা হলো—আমি যদি এমন একজন বছরব্যাপী কঠোর পরিশ্রমকারী ছাত্রকে একটি কলম দেখিয়ে বলি, “Is this a book?” তখন কিছু সময় পর সেই ছাত্র বলবে, “ভাইয়া, আমরা এখনো প্রশ্ন-উত্তর শিখিনি। এখন পর্যন্ত স্ট্রং আর উইক, টেন্স, অ্যাক্টিভ-প্যাসিভ, ট্যাগ আর চেঞ্জিং সেনটেন্স শিখেছি। ভাইয়া, আপনি এগুলো দিয়ে জিজ্ঞাসা করুন, দেখুন আমি পারি।”
স্যার, এটাই হলো আমাদের এলাকার ছাত্রদের ইংরেজির দক্ষতা, যারা মাসে মাসে হাজার টাকা দিয়ে ইংরেজি ভাষা শিখার জন্য খরচ করে। আর আমরা বাংলা দিয়ে ইংরেজি ভাষা শিখাই। এতে ফলাফলও পাচ্ছি।
আমাদের পথ আগে ভাবতাম আমরা একা, কিন্তু এখন আল্লাহ আপনাকে আমাদের নেতা হিসেবে দিয়েছেন। আপনি তো অনেক আগে থেকেই কাজ করছেন, যা আমি জানতে পেরেছি তিন-চার দিন আগে ভালোভাবে। আপনাকে পেয়ে আমরা আরও শক্তিশালী হয়েছি। আমাদের পরিকল্পনা আছে, আপনার সুযোগমত আগামী বছর একটি কনফারেন্স করব। আসলেই সমাজের এই ভুলগুলো দূর করতে হবে।
আমি আপনার ৬টা বই ইতিমধ্যে পড়েছি। এখন আমার ইচ্ছা আপনার সব বই পড়ার, কারণ আপনার বইগুলো আমার পথকে আরও সহজ করে দিয়েছে।

স্যার,
আমি মো. নাসির। আমার বাড়ি বগুড়া জেলার সোনাধারা থানায়, বর্তমানে থাকছি চন্দ্রায়। আমি গাজীপুর হোমিওপ্যাথি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন (DHMS) প্রথম বর্ষের একজন শিক্ষার্থী।
জীবনের শুরু থেকেই আমি ইংরেজিতে খুবই দুর্বল। এতটাই দুর্বল যে এসএসসি পরীক্ষায় আমার জিপিএ ছিল ৩.৫০। ইংরেজিতে দুর্বলতার কারণেই আমি বিজ্ঞান বিভাগে পড়তে পারিনি এবং বাধ্য হয়ে আর্টস নিয়ে পরীক্ষা দিতে হয়েছে। এমনকি মেডিকেলে ভর্তি হলেও, সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড না থাকায় বিএইচএমএস-এ ভর্তি হতে পারিনি—অবশেষে ডিএইচএমএস-এ ভর্তি হই।
কিন্তু এখানেও সেই একই সমস্যা। বায়োলজি, অ্যানাটমি, ফিজিওলজি—সব বিষয়ই ইংরেজিতে পড়ানো হয়। আমি প্রায় কিছুই বুঝি না। অনেক সময় ক্লাস থেকে পালিয়ে আসি, কারণ সবকিছুই মাথার উপর দিয়ে যায়। বাংলায় পড়তে চাইলে স্যাররা বলেন, “বাংলা দিয়ে হবে না, ইংরেজিতেই পড়তে হবে, নিয়মিত প্র্যাকটিস করতে হবে।”
সবচেয়ে বেশি লজ্জা পাই তখন, যখন কোনো স্যার ক্লাসে প্রশ্ন করেন আর আমি কিছুই বলতে পারি না। নিজেকে খুব অসহায় লাগে।
একদিন টেন মিনিট স্কুলের মুনজারিন শহীদ আপুর একটি বই কিনতে চাচ্ছিলাম। তখন আমার একজন গুরু—যিনি একজন বিএইচএমএস ডাক্তার এবং মিরপুর ১০ নম্বরে শেওড়াপাড়ায় তার চেম্বার আছে—আমি তাকে বিষয়টি বললে তিনি বলেন, “এই বই দিয়ে হবে না।” তিনি তখন আপনার কথা বলেন এবং বলেন, “স্যারের বইগুলো কালেক্ট করো—এগুলো বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভালো ইংরেজি শেখার বই।”
পরে আমি আপনার বইগুলো কিনি। প্রথম ক্লাসের বইটি পড়েই মনে হলো—ইংরেজি, যে এতদিন আমার জীবনের সবচেয়ে বড় শত্রু ছিল, এখন সে আমার সবচেয়ে ভালো বন্ধু হয়ে উঠতে পারে।
আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন। আপনি সারা বাংলাদেশের মানুষকে উপকৃত করছেন।
জাযাকাল্লাহু খায়রান।
দুনিয়া ও আখিরাতে আল্লাহ যেন আপনাকে উত্তম। প্রতিদান দেন এবং সম্মানজনক অবস্থান দান করেন।

সাইফুর স্যারের বইগুলো বিশেষ করে পাসপোর্ট ঠু গ্রামার এবং জিরো ঠু হিরো বই দুটো সেলফ স্টাডি ম্যাটারিয়াল এবং এই সেলস স্টাডি ম্যাটেরিয়াল আপনি যেনো নিজেই পড়ে বোঝেন শিক্ষকের সহযোগিতা ছাড়া, নিজে নিজেই পড়ে যেন ইংরেজি শিখতে পারেন সেদিকে লক্ষ্য রেখেই বইগুলো লেখা হয়েছে।

স্যার, আমি লেবার ভিসায় ওমানে এসেছি।
কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ এখন সুপারভাইজারের জব করছি ইংলিশে কথা বলতে পারার কারণে।
স্পোকেন ইংলিশে আমার দক্ষতা দেখে অনেকেই আমাকে জিজ্ঞেস করে, আমি কি ইন্ডিয়ান নাকি ?
যখন আমি উত্তর দেই, না, আমি হলাম বাংলাদেশী, তখন সব্বাই তাজ্জব হয়ে যায়।
কেননা, আমরা বেশিরভাগ বাংলাদেশীই তো স্পিকিং পারি না।
দেশে থাকতে আপনার লেখা
সাইফুর্স ইংলিশে জিরো ঠু হিরো ও
সাইফুর্স পাসপোর্ট ঠু গ্রামার
বই দুটো
নিজে নিজে
তিন বার খতম দেয়াতে
আমি ইংলিশে কথা বলতে পারি।