ওরা ১১ বাংলার বিজ্ঞানী

(0 reviews)


Price:
৳250.00 /pac

Quantity:
(500 available)

Total Price:
Share:

প্রাণীর মতো উদ্ভিদের জীবনও যে সাড়া দিতে পারে তা জানতে বিশ্ববাসীকে বিক্রমপুরের জগদীশ চন্দ্র বসুর জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে। মহাবিশ্বের তাবৎ বস্তুকণাকে দুই ভাগে ভাগ করে একভাগের নাম হয়েছে বোসন বা বসু কণা। বসু কণার বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্র নাথ বসু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে পড়াতে পড়াতে বোস-আইনস্টাইন সংখ্যায়ন আবিস্কার করেছেন।


১৮৯৪ সালে বিনা তারে বার্তা প্রেরণের সফল পদ্ধতি দেখান জগদীশ চন্দ্র বসু। স্বীকৃতি আর উৎসাহ পেলে হয়তো ১৯০১ সালে পদার্থবিজ্ঞানের নোবেল পুরস্কারটি রেডিও আবিষ্কারের জন্য মার্কনির পরিবর্তে তিনিই পেতেন।


আঙ্গুলের হাতের ছাপের শ্রেণিকরণ করে অপরাধী শনাক্ত করার পদ্ধতিটির নাম “হেনরির পদ্ধতি” হলেও সেটির গাণিতিক রূপটির আসল আবিষ্কারক  খুলনার পয়গ্রাম কসবার সন্তান খান বাহাদুর আজিজুল হক। এক দশক আগে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের পেঁপে, মালয়েশিয়ার রাবার বা আমাদের পাটের জিন্ নকশা উন্মোচনের কাজে নেতৃত্ব দিয়েছেন ফরিদপুরের সন্তান মাকসুদুল আলম।


৮৬ বছর ধরে অধরা ভাইল ফার্মিয়ন কণা শেষ পর্যন্ত ধরা পড়েছেন বিজ্ঞানী জাহিদ হাসানের হাতে! সিলিকন ভ্যালির ৭০ বছর আগেই তেমন উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন খুলনা পাইকগাছার আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়! 


এ বই প্রায় ভুলে যাওয়া বাংলার ক্ষণজন্মা বিজ্ঞানীদের জীবন ও কর্মের আখ্যান।

There have been no reviews for this book yet.