ওরা ১১ বাংলা

প্রাণীর মতো উদ্ভিদের জীবনও যে সাড়া দিতে পারে তা জানতে বিশ্ববাসীকে বিক্রমপুরের জগদীশ চন্দ্র বসুর জন্য করা হয়েছে। মহাবিশ্বের তাবৎ ভেকনাকে দুই ভাগে ভাগ করে এক ভাগের নাম বোসন বা বসু কণা। বসু কণা সংখ্যার সংখ্যার সত্যেন্দ্রনাথ বসু ঢাকা বিশ্লেষণ জ্ঞানবিজ্ঞান পাঠে পড়াতে বোস-আইনস্টাইন আবিস্কার করেছেন।

১৮৯৪ সালে বিনা তার প্রেরণার সফল পদ্ধতি দেখান জগদী চন্দ্র বসু। ১৯০১ সালে তথ্যবিজ্ঞানের নোবেলটি রেডিও শেখের জন্য আমেরিকার পরিবর্তে তিনি পেতেন।

আঙ্গুলের হাতের ছাপের শ্রেণিকরণ করতে অপরাধী শনাক্ত করার পদ্ধতিটি “হেনরির পদ্ধতি” সার্জার গাণিতিক রূপের আলোক খুলনার পগ্রাম কসবার মহিলা বাহাদুর আজিজুল। এক বা আগে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের পেঁপে, মালয়েশিয়ার রাবার আমাদের টেরিট জিন নকশা উন্মোচনের অনুমতি ছাত্র ফরিদপুরের সন্তান মাকসুউল আলম।

৮৬ বছর ধরে অধরা ভাইল ফার্মিয়ন কণা পর্যন্ত শেষ পর্যন্ত জাহিদ হাসানের হাতে তুলেছেন! সিলিক ভ্যালির ৭০ বছর ব্যাখ্যার উদাহরণ করেছেন খুলনা পিগাছার আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়!

এ বই প্রায় পৌঁছে দেওয়া বাংলার ক্ষণজন্মা প্রমাণদের জীবন ও কর্মের আখ্যান।

শিপিং খরচ ওজনের উপর ভিত্তি করে, আপনার কার্টে পণ্য যোগ করুন এবং শিপিং ক্যালকুলেটর এর মাধ্যমে শিপিং মূল্য দেখুন।

আমরা চাই আপনি আপনার ক্রয়ের সাথে ১০০% সন্তুষ্ট থাকুন। ডেলিভারি দেওয়ার 30 দিনের মধ্যে বই ফেরত বা বিনিময় করা যেতে পারে।